বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর সুবিধা অসুবিধা বিস্তারিত জানুন

আপনার অনেকেই বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট ব্যবহার করে থাকেন। আবার অনেকেই ব্যবহার করতে চাচ্ছেন। এ কারণে বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর সুবিধা অসুবিধা জানতে আপনি এখানে ক্লিক করেছেন। বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর সুবিধা অসুবিধা সম্পর্কে জানা উচিত যদি আপনি বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট ব্যবহার করে থাকেন অথবা ব্যবহার করতে চান।
বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খুলতে কি কি প্রয়োজন হয়
যাদের বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট রয়েছে অথবা যারা বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খুলতে চান তাদের জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে।
সূচিপত্র

ভূমিকা - বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর সুবিধা অসুবিধা

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট সম্পর্কে আমার বাস্তব অভিজ্ঞতা সম্পর্কে আপনাদেরকে জানাতে চলেছি। আপনি যদি বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট সম্পর্কে বিস্তারিত ভালোভাবে জানতে চান তাহলে স্কিপ না করে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন। আপনারা যারা বিকাশের ব্যবসা করতে চান অথবা আপনার একটি বড় প্রতিষ্ঠান রয়েছে সেই প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট প্রয়োজন হয়।

এই কারণে বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর সুবিধা অসুবিধা রয়েছে। আর সেই সুবিধা ও অসুবিধা গুলো নিয়ে আমরা এই আর্টিকেলটি সাজিয়েছি। আজকে আমরা আলোচনা করব বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর সুবিধা অসুবিধা, এবং বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম কারা কারা বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খুলতে পারবেন সেই সকল তথ্য নিয়ে। আপনি যদি বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট সম্পর্কে সকল তথ্য সঠিকভাবে জানতে এবং বুঝতে চান তাহলে মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর সুবিধা অসুবিধা

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর সুবিধা অসুবিধা
”বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট” তাদের জন্য খুবই ভালো হতে পারে যারা ব্যবসা করেন তাদের প্রতিষ্ঠান রয়েছে অথবা যারা অনেক টাকা লেনদেন করে থাকেন। যারা বিকাশে ব্যবসা করতে চান তাদের জন্য। কিন্তু বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর সুবিধা থাকলেও বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট অসুবিধা ও রয়েছে।

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট ব্যবহার করে গ্রাহকরা সহজেই এবং নিরাপদে লেনদেন করতে পারেন। যেহেতু বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর কিছু সুবিধা এবং অসুবিধা রয়েছে সেক্ষেত্রে নিচে সুবিধা এবং অসুবিধা সম্পর্কে বিস্তারিত বলা হলো।

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর অসুবিধা

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর অসুবিধা
বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর সুবিধা থাকলেও বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্টে অসুবিধা রয়েছে। সুবিধা আছে এবং অসুবিধা নেই এমন জিনিস খুবই কমই আছে বা দেখতে পাওয়া যায় না। প্রত্যেকটা জিনিসের সুবিধা থাকলে সেই জিনিসের কিছু কিছু অসুবিধা থাকবে এটাই স্বাভাবিক।

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর গ্রাহকরা খুব সহজেই টাকা লেনদেন করতে পারলেও বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর বড় অসুবিধা হলো এখানকার চার্জ। প্রত্যেকটা পেমেন্ট গ্রহণ করার জন্য সেখানে কিছু চার্জ কাটা হয়। এছাড়াও রয়েছে কিছু ব্যবহারিক জটিলতা। বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট সব ধরনের ব্যবহারকারীদের জন্য নয়।

আবার বিকাশ মার্কেট অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতে হলে আপনাকে সেখানে প্রতিদিন তথ্য হালনাগাদ করতে হয়। আবার মাঝেমধ্যেও আপনাকে সেখানে অনেক তথ্যই আপলোড করতে হয়। এটা খুবই বিরক্তর কাজ মনে হতে পারে অনেকের কাছে।

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট ব্যবহারকারীরা বিকাশ মার্কেট অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে তেমন সুবিধা পেলেও ব্যবহার করার জন্য মন মানসিকতা থাকে না কারণ বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট ব্যবহার করা অনেকের কাছে অনেক ঝামেলার মতন মনে হতে পারে। আপনি যদি আমার এই কথাগুলো বুঝতে না পারেন তাহলে! নিচে বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্টের সকল অসুবিধা পয়েন্ট আকারে দেওয়া হলো:
  • ট্রানজেকশন চার্জ: বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট ট্রানজেকশন চার্জ রয়েছে। বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট থেকে প্রতি ট্রানজেকশনে প্রায় ১.৭% কাটা হয়। যেটা অনেকের কাছে খুব একটা সুবিধার নয়।
  • কাস্টমার কেয়ারের সাড়া না পাওয়া: অনেক সময় অনেকেই অভিযোগ করে থাকেন মাঝেমধ্যে অনেক সোশ্যাল মিডিয়াতেও আপলোড করে থাকেন অনেকেই বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট ব্যবহার করেন কিন্তু সেখান থেকে সঠিকভাবে সাড়া পান না। তাদের কাছ থেকে সাহায্য চাইতে গেলে অনেক দেরি করে তারা সহযোগিতা করে। যেটা অনেক গ্রাহকের কাছে বিরক্তিকর। তবে সব সময় যে তারা খুব দেরিতে সহযোগিতা করে তা কিন্তু নয়।
  • সবার জন্য উপযোগী নয়: যারা মূলত ছোটখাটো ব্যবসা করেন অথবা ছোটখাটো লেনদেন করেন তাদের জন্য এই মার্চেন্ট একাউন্টটি নয়। যাদের ছোটখাটো ব্যবসা রয়েছে অথবা ছোটখাটো লেনদেন করতে চান তাদের জন্য মার্চেন্ট একাউন্ট খুবই ঝামেলার হতে পারে।
  • মাঝেমধ্যে তথ্য আপডেট: বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্টে মাঝেমধ্যে তথ্য আপডেট করতে হয়। আর এই তথ্য আপডেট করার কাজটি অনেকের কাছে খুবই বিরক্তিকর একটা কাজ। আর বিকাশ একাউন্ট এর গ্রাহকরা যখন এই কাজগুলো করতে চাই তখন তাদের সময়ও অনেকটা অপচয় হয়।
  • অ্যাপস ব্যবহারের অসুবিধা: যখন বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্টের গ্রাহকরা অ্যাপস ব্যবহার করার মাধ্যমে পেমেন্ট গ্রহণ করেন অথবা লেনদেন করে থাকেন তখন তাদের কাছে খুবই অসুবিধার মনে হয়। কারণ এখানকার ডিজাইন এবং এখানকার সিস্টেমটি খুব একটা ইউজার ফ্রেন্ডলি নয়। আবার কখনো কখনো তথ্য জানতে চাইলে সেখানে সে তথ্যটি খুঁজে বের করতে অনেক দেরি হয়।

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর সুবিধা

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর সুবিধা
বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট ব্যবহারকারীরা খুব সহজেই লেনদেন করতে পারেন। গ্রাহকরা বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্টের কিওয়ার কোড এবং নাম্বার দিয়ে খুব সহজেই লেনদেন করতে সক্ষম হন। যারা মূলত বিজনেস বা ব্যবসা করে থাকেন।

তারা যদি বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট ব্যবহার করেন তাহলে তারা বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্টেন্ট লেনদেনের ইতিহাস থেকে সারাদিনের লেনদেন খুব সহজেই চেক করে নিতে পারেন। বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট ব্যবহার করে ব্যবসায়ীরা সারাদিনের হিসাব খুব সহজেই রাখতে পারেন এতে করে ব্যবসায়ীদের অনেক সুবিধা হয়।

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্টের সব থেকে বড় সুবিধা হল এগুলো এক টাকা থেকে শুরু করে আপনি যত টাকা পারেন এই মার্চেন্ট একাউন্টের মাধ্যমে রেনদেন করতে পারবেন। এবং এটির আরেকটি সুবিধা হল যারা ব্যবসা করে থাকেন এবং

এই বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্টের মাধ্যমে যদি তাদের ব্যবসার লেনদেন করে থাকে তাহলে তারা যে পার্সোনাল করবে এবং এর ব্যবসার লেনদেন করবে সেটি সম্পূর্ণ আলাদা থাকবে। এতে করে ব্যবসায়ী খুব সহজেই বুঝতে পারবেন যে আসলে ব্যবসার জন্য কত টাকা লেনদেন করা হয়েছে এবং পার্সোনালের জন্য কত লেনদেন করা হয়েছে।
যারা ডিজিটাল মার্কেটে রয়েছেন এবং যারা অনলাইনে পেমেন্ট নিয়ে থাকেন তাদের জন্য খুবই উপকারী হতে পারে এই বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট। যারা অনলাইনে বিজনেস বা ব্যবসা করে থাকেন তাদের জন্য উপকারীর মূল কারণ হলো এটি ওয়েবসাইট ফেসবুক পেজ ইনস্টাগ্রাম থেকে সরাসরি পেমেন্ট নেওয়া যায়। এছাড়াও যখন আপনি কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্টের সুবিধাটি রাখবেন তখন অন্যান্য আপনার গ্রাহকরা মনে করবে এই প্রতিষ্ঠানটি খুবই বিশ্বস্ত।

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর সুবিধা অসুবিধা যেহেতু রয়েছে এখন দ্বিতীয়ত বিকাশ একাউন্ট এর সুবিধা গুলো পয়েন্ট আকারে দেওয়া হলো:
  • সহজে পেমেন্ট গ্রহণ: দোকান বা অনলাইন ব্যবসায়ীর মালিকরা খুব সহজেই কিউআর কোড এর মাধ্যমে অথবা নাম্বারের মাধ্যমে পেমেন্ট গ্রহণ করতে পারেন।
  • ব্যবসার জন্য আলাদা হিসাব রাখা সহজ: কোন ব্যবসায়ী চাইলে সেই মাসেল এখন ব্যবহার করে পার্সোনাল লেনদেন এবং ব্যবসায়ীক লেনদেন করতে পারেন। এই লেনদেনের তথ্য সম্পূর্ণ আলাদা থাকে। ব্যবসায়ক হিসাব গুলো আলাদা এবং পার্সোনাল লেনদেনের হিসাবগুলো আলাদা।
  • আনলিমিটেড লেনদেন: বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট ব্যবহার করার মাধ্যমে আনলিমিটেড টাকা লেনদেন করা যায়। আপনি যত টাকা ইচ্ছে মার্কেটে অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে লেনদেন করতে পারবেন।
  • লেনদেনের হিসাব রাখা সুবিধা: বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট ব্যবহার করার মাধ্যমে ব্যবসায়ীরা তাদের লেনদেনের হিসাব খুব সহজেই নির্ভুলভাবে রাখতে পারেন।

বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়ে: যখন কোন অনলাইন লন্ডেন প্লাটফর্মে অথবা কোন দোকানে বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট সুবিধা থাকে তখন গ্রাহকরা সেখানে বেশি বিশ্বাস করে থাকেন। যারা মনে করে এখানে মার্চেন্ট একাউন্ট এর মাধ্যমে পেমেন্ট ব্যবস্থা রয়েছে তাহলে তারা সব সময় আপনার প্রতিষ্ঠানে আসার চেষ্টা করবেন। এতে করে আপনার দোকানের বিক্রি বৃদ্ধি পাবে এবং দোকানের বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়বে।

২৪ ঘন্টা গ্রাহক সেবা: বিকাশ মার্কেট অ্যাকাউন্ট ব্যবহারকারীরা কোন সমস্যায় পড়লে তারা খুব সহজেই দ্রুত সমাধান করে নিতে পারবেন। বিকাশ মার্কেট অ্যাকাউন্ট ব্যবহারকারীরা খুব দ্রুতই বিকাশ কাস্টমার কেয়ার থেকে সহায়তা পান।

নিশ্চিত থাকার সুবিধা: বিকাশ মার্চেন্ট গ্রাহকরা উচ্চমানের সেবা প্রদান করা হয়। এই কারনে প্রতিটা বিকাশ মার্চেন্ট গ্রাহক নিশ্চিত থাকার সুবিধা টি পান।

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খুলতে কি কি প্রয়োজন হয়

আপনি তো বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর সুবিধা অসুবিধা সম্পর্কে জানলেন এখন যদি আপনি বিকাশ মাস এখন খুলতে চান! তাহলে বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খুলতে কি কি প্রয়োজন হয় কি কি ডকুমেন্ট বা কাগজের প্রয়োজন হয় এই বিষয়টা প্রথমে জানতে হয়। তাহলে আপনি যদি বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খুলতে চান তাহলে আপনাদের অনেক সুবিধা হবে।

আপনার একটি ভোটার আইডি কার্ড এবং মোবাইল নাম্বার থাকলে কিন্তু আপনি মার্চেন্ট একাউন্ট তৈরি করতে পারবেন না। এর জন্য রয়েছে কিছু শর্ত। যে সকল ডকুমেন্টের প্রয়োজন এগুলো নিতে দেয়া হলো:

  • জাতীয় পরিচয় পত্র: বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খোলার জন্য জাতীয় পরিচয় পত্রের প্রয়োজন হয়। যেখানে আপনাকে অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
  • ট্রেড লাইসেন্স: বিকাশ একাউন্ট খোলার জন্য ট্রেড লাইসেন্স প্রয়োজন হয় না। কিন্তু যখন আপনি বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খুলতে যাবেন তখন ট্রেড লাইসেন্স প্রয়োজন।
  • পাসপোর্ট সাইজের ছবি: মার্চেন্ট একাউন্ট আবেদন করার জন্য বিকাশ গ্রাহকের পাসপোর্ট সাইজের এক কপি ছবি প্রয়োজন হতে পারে।
  • ব্যবসার ঠিকানা প্রমাণ: ব্যবসায়িকের দোকান এবং ঠিকানা প্রমাণের জন্য ইউলিটি বিল বা ভাড়া চুক্তিপত্রের ফটোকপি প্রয়োজন হতে পারে।
  • বৈধ মোবাইল নাম্বার: বিকাশ একাউন্ট খোলার জন্য এটি বৈধ মোবাইল নাম্বার প্রয়োজন হবে। যার নামে মার্চেন্ট একাউন্ট তৈরি করা হবে তার নামেই যদি সিম রেজিস্ট্রেশন করা থাকে তাহলে সব থেকে ভালো হয়।

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট আবেদন কোথায় করবেন

বিকাশ অফিসিয়াল ওয়েবসাইট এবং নিকটস্থ বিকাশ হেড অফিসে গিয়ে বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট আবেদন করতে পারবেন। বাংলাদেশ যেহেতু বর্তমান সময়ে ডিজিটাল সেক্ষেত্রে আপনারা সহজেই ঘরে বসে বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর জন্য আবেদন করতে পারবেন। বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খোলার জন্য এবং অনলাইনে আবেদন করার জন্য https://www.bkash.com/business/merchant এই ঠিকানায় প্রবেশ করুন। প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে আবেদন করুন।

লেখকের মন্তব্য

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট আবেদন কোথায় করবেন, বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খুলতে কি কি প্রয়োজন এছাড়াও বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর সুবিধা অসুবিধা নিয়ে আমরা এই পুরো আর্টকেলে আলোচনা করেছি। আপনি যদি বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খুলতে চান আর বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্টের জন্য অনলাইনে আবেদন করে থাকেন তাহলে আপনাকে আবেদন করার কয়েক ঘন্টা অথবা কিছুদিন পর ফোন কল করা হবে।

এরপর তাদেরকে প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করলে আপনার বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট তারা খুলে দিবে। বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর অসুবিধার থেকে সুবিধা অনেক বেশি। আপনার যদি একটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান থাকে তাহলে আপনি বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট তৈরি করতে পারেন নির্দ্বিধায়। যারা অনলাইনে বিজনেস করেন অনলাইন থেকে পেমেন্ট নিতে হয় তাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ইভিভিটিভি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়;

comment url