বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর নিয়ম কি
বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর নিয়ম সম্পর্কে না জানলে আপনি আপনার টাকা সঠিক জায়গায় পাঠাতে পারবেন না।বিদেশ থেকে আপনার দেশের বাড়িতে অথবা অন্য যেকোনো জায়গায় টাকা পাঠাতে হলে জানতে হবে সঠিক নিয়ম।আপনি যদি বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর নিয়ম খুজে থাকেন তাহলে সঠিক জায়গায় এসেছেন।
অনেক প্রবাসী প্রবাসী ভাই-বোনেরা রয়েছেন যারা জিজ্ঞেস করেন বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর নিয়ম সম্পর্কে। এই এই আর্টিকেলটি প্রবাসীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে।
সূচিপত্র
ভূমিকা - বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর নিয়ম
বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর জন্য কিছু নিয়ম রয়েছে। অনুসরণ করলেই প্রবাসীরা বৈধভাবে তাদের দেশে অথবা যেকোনো জায়গায় টাকা পাঠাতে পারেন। আপনি যদি একজন প্রবাসী হয়ে থাকেন তাহলে আপনার উচিত অবশ্যই বৈধভাবে আপনার দেশে টাকা পাঠানো। অনেকেই রয়েছেন যারা অবৈধ পদ ব্যবহার করে টাকা পাঠান, এটি কখনো করা উচিত নয়। যদি বৈধ ভাবে টাকা পাঠান তাহলে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত রেমিটেন্স ( ২.৫% ) আপনি পাবেন।
আরো পড়ুন: ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন
বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর নিয়ম হলো প্রথমে আপনি একটি কোন এজেন্সি অথবা ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগ করে টাকা প্রেরণ করা।তবে কোন কোন ক্ষেত্রে আপনি যদি এজেন্সির সঙ্গে যোগাযোগ করে টাকা পাঠান তাহলে আপনার কাছ থেকে কিছু চার্জ করতে পারে।
আপনি যদি ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পাঠান তাহলে আপনার থেকে এক টাকাও চার্জ কাটা হবে না। আপনি কিভাবে কোন উপায় অবলম্বন করে থেকে সেই বিষয়ে আমরা আলোচনা করব। আমি আপনাকে আরো জানাবো বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর আগে আপনাকে কি কি বিষয় জেনে রাখতে হবে, বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর সময় অবশ্যই আপনি সতর্ক থাকবেন।
কোন কোন মাধ্যমে বিদেশ থেকে টাকা পাঠানো যায়
আপনি যদি বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর নিয়ম জানতে চান তাহলে আপনাকে এর আগে জানতে হবে বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর জন্য কোন কোন মাধ্যম রয়েছে। বর্তমানে আমাদের দেশে বিদেশ থেকে টাকা নিয়ে আসার জন্য অনেক বৈধ মাধ্যম রয়েছে।
আরো পড়ুন: কিভাবে বিকাশে টাকা পাঠাবেন
তবে অনেক অবৈধ মাধ্যম রয়েছে যে অবৈধ মাধ্যমগুলো কখনোই ব্যবহার করা উচিত নয়। বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর যে হতো অনেক বৈধ নিয়ম রয়েছে এই জন্য সরকার অনুমোদিত যেসব বৈধ মাধ্যম আছে সেই মাধ্যমগুলোর নাম নিচে উল্লেখ করা হলোঃ
- অফিসিয়াল ব্যাংক
- মানি ট্রান্সফার সার্ভিস
- মোবাইল ব্যাংকিং ( বিকাশ, রকেট, নগদ )
- এক্সচেঞ্জ হাউজ ( সোনালী ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক ইত্যাদি )
উপরোক্ত এই কয়েকটি মাধ্যমে বিদেশ থেকে টাকা পাঠানো যায়। তবে এই নিয়মগুলো অনুসরণ করে বিদেশ থেকে টাকা পাঠাতে হলে আপনাকে বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর নিয়ম জানতে হবে। কিভাবে এই মাধ্যমগুলো ব্যবহার করে টাকা পাঠাবেন সে নিয়মগুলো নিচে দেওয়া হল।
বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর নিয়ম
আপনার উপরে জেনেছেন বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর জন্য মাধ্যম রয়েছে। যেমনঃ ব্যাংক থেকে ব্যাংকে, মানি এক্সচেঞ্জ হাউজের মাধ্যমে, মোবাইল ব্যাংকিং ( বিকাশ, নগদ ) এর মাধ্যমে। সে মাধ্যমগুলোতে টাকা পাঠানোর জন্য প্রাপক এর নাম ব্যাংকের নাম ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নাম্বার SWIFT কোড ইত্যাদি। আপনারা যারা মনে করেন বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর নিয়ম খুবই কঠিন। তবে বিদেশ থেকে বর্তমান সময়ে টাকা পাঠানো কিন্তু খুবই সহজ হয়ে গিয়েছে।
আরো পড়ুন: কিভাবে ব্যাংক এশিয়া পার্সোনাল লোন পাবেন
আগে বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর জন্য বিভিন্ন সমস্যা ছিল কিন্তু এখন আমাদের দেশে অনেকটাই উন্নত হয়েছে যার কারণে খুবই সহজ হয়ে গিয়েছে। এবং বিদেশ থেকে বৈধভাবে টাকা নিয়ে আসলে রেমিটেন্স ও পাওয়া যায়। তবে অনেক প্রবাসীই জানেন না কিভাবে বিদেশ থেকে সহজেই টাকা পাঠানো যায়।
এই কারণে অনেক প্রবাসী ভাই-বোনেরা বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর নিয়ম জিজ্ঞেস করেন। এছাড়াও আমি সাম্প্রতিক দেখছি আপনারা অনেকেই বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর নিয়ম দেখে গুগলে সার্চ করছেন। আপনি যদি বিদেশ থেকে টাকা পাঠাতে চান তাহলে ধাপ নিচের গুলো অনুসরণ করে খুব সহজেই বিদেশ থেকে টাকা পাঠাতে পারেন।
ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পাঠানোর নিয়ম
আপনি যদি একজন প্রবাসী হন এবং আপনি আপনার দেশের বাড়িতে টাকা পাঠাতে চান তাহলে কিন্তু আপনি ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পাঠাতে পারবেন। বিদেশ থেকে ব্যাংকে টাকা পাঠানোর জন্য প্রথমে আপনাকে আপনি যে দেশে থাকেন সেই দেশে আপনার নিকটস্থ কোনো ব্যাংকে যেতে হবে। অবশ্যই আপনি আন্তর্জাতিক কোন ব্যাংকে যাবেন এতে করে আপনার টাকা পাঠাতে অনেক সুবিধা হবে।
টাকা পাঠানোর আগে আপনি যাকে টাকা পাঠাবেন ( প্রাপক ) এক কথায় যে টাকা গ্রহণ করবে তার ব্যাংক সংক্রান্ত সঠিক তথ্য নিতে হবে। এই ব্যাংক তথ্যর মধ্যে রয়েছে প্রাপকের পূর্ণ নাম ( ব্যাংক একাউন্টের নাম অনুযায়ী ) ব্যাংকের নাম, একাউন্টের নাম্বার, ব্যাংকের SWIFT কোড, ( SWIRT কোড ব্যাংকের যেকোনো শাখায় অথবা অফিসার ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করা যাবে ) আপনার যে ব্রাঞ্চে একাউন্ট আছে সেই ব্রাঞ্চের নাম।
আপনি যে দেশেই থাকেন না কেন সেই দেশের যেকোনো একটি সরকারি ব্যাংকে গিয়ে তাদেরকে জানাবেন না আপনি টাকা পাঠাতে চান। এবং তারা আপনার কাছ থেকে যে সকল তথ্য জানতে চাইবে সে সকল তথ্য দিয়ে তাদেরকে সহযোগিতা করলেই আপনার টাকা সঠিক জায়গায় পৌঁছাবে। যদি কোন ব্যক্তি বিদেশ থেকে ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পাঠায় তাহলে এক থেকে তিন কর্মজীবিসের মধ্যে সেই টাকা প্রাপকের কাছে পৌঁছে যায়।
বিদেশ থেকে ব্যাংকে টাকা পাঠানোর সংক্ষিপ্ত ধাপ
বিদেশ থেকে ব্যাংকে টাকা পাঠানোর সংক্ষিপ্ত ধাপ গুলো আপনার জেনে রাখা আবশ্যক এতে করে আপনি খুব সহজেই বিদেশ থেকে টাকা পাঠাতে পারবেন। বিদেশ থেকে ব্যাংকের মাধ্যমে ব্যাংকে টাকা পাঠানোর নিয়ম নিয়ম হলোঃ
- আপনি যে দেশে আছেন সেই দেশে কোন কমার্শিয়াল ব্যাংকে যান যারা রেমিটেন্স পাঠায়।
- তাদেরকে বলুন আমি বাংলাদেশের টাকা পাঠাতে চাই! এবং এটি আমি ব্যাংকে পাঠাতে চাই।
- এছাড়াও আপনার প্রয়োজন হবে পাসপোর্ট বা আইডি কার্ড। এবং যিনি টাকা গ্রহণ করবেন প্রাপকের তথ্য ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অনুযায়ী উপরে আমরা জানিয়ে দিয়েছি কি কি প্রয়োজন।
উপরোক্ত এই দুটি কথা বললেই আপনার টাকা আপনি যেখানে পাঠাতে চান সেখানে তারা পাঠানোর ব্যবস্থা করবে। আপনি যদি ব্যাংকের মাধ্যমে পাঠান সে ক্ষেত্রে কিছু সময় লাগতে পারে যেমন এক থেকে তিন কর্ম দিবস অথবা ব্যাংকের ভিড় অনুযায়ী সময় কম বেশি লাগতে পারে।
আন্তর্জাতিক মানি ট্রান্সফার
বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর নিয়ম গুলোর মধ্যে আরও একটি সহজ এবং দ্রুত মাধ্যম হতে পারে আন্তর্জাতিক মানি ট্রান্সফার এজেন্সি। আপনি যদি খুব দ্রুত টাকা পাঠাতে চান তাহলে আন্তর্জাতিক মানি ট্রান্সফার ( MTO ) প্রতিষ্ঠানগুলোর সহযোগিতা নিতে পারেন।
বর্তমানে প্রতিটা দেশে আন্তর্জাতিক মানি ট্রান্সফার প্রতিষ্ঠান রয়েছে যাতে সহযোগিতা নিয়ে আপনি খুব সহজেই বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠাতে পারেন। আপনি যদি আন্তর্জাতিক মানে ট্রান্সফার ( MTO ) এর সহযোগিতা ( যেমনঃ Western Union , MoneyGram) নেন তাহলে মাত্র ৫ থেকে ৩০ মিনিটের মধ্যে প্রাপক তার ব্যাংক একাউন্টে টাকা পাবেন।
তাদের সহযোগিতা নিয়ে আপনি সরাসরি ব্যাংকে খুব দ্রুতই টাকা পাঠাতে পারবেন। আন্তর্জাতিক মানি ট্রান্সফারের মাধ্যমে টাকা পাঠানোর জন্য আপনি তাদের সঙ্গে কথা বলুন এবং প্রাপকের নাম ফোন নাম্বার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নাম্বার সকল তথ্য প্রদান করুন। এছাড়াও আপনি কত টাকা সেখান থেকে প্রেরণ করতে চান সেই টাকার কথা উল্লেখ করবেন। আপনি যদি এই সার্ভিস ব্যবহার করেন তাহলে আপনি সরকারের প্রণোদিত ২.৫% রেমিটেন্স পেতে পারেন।
আরো পড়ুন: অন্য দেশের ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ আপনি যে দেশেই থাকেন না কেন যেই দেশ থেকেই টাকা পাঠাতে চান না কেন সেই দেশেই একটা করে আন্তর্জাতিক মানি ট্রান্সফার এজেন্সি আছে এবং সেই দেশের ব্যাংক রয়েছে। আপনি সেই এজেন্সি দের সঙ্গে কথা বলতে পারেন অথবা ব্যাংকে গিয়ে তাদেরকে জানাতে পারেন আপনি বাংলাদেশে টাকা পাঠাতে চান। এরপরে পরবর্তী ধাপগুলো তাদেরকে জিজ্ঞেস করবেন তাহলে আপনাদেরকে সকল কিছু বুঝিয়ে বলবেন। তবে কোন বেসরকারি এজেন্সি অথবা অন্য কোন অবৈধ মাধ্যমে টাকা পাঠাবেন না।
টাকা পাঠানোর পর কি করবেন
আপনারা অনেকেই বুঝতে পারেন না টাকা পাঠানোর পর কি করা উচিত। আপনি যখন অন্য কোন মাধ্যমে টাকা পাঠান তখন সরাসরি আপনার একাউন্টে টাকা জমা হয় এবং আপনার মোবাইল ফোনে একটি মেসেজ আসে যে আপনার একাউন্টে টাকা ঢুকেছে। অনেক ক্ষেত্রেই ব্যাংক একাউন্টের সরাসরি টাকা জমা হয় না। তবে টাকা পাঠানোর পর কি করবেন সেই বিষয়ে নিচে দেওয়া হলঃ
- আপনি যেখান থেকে টাকা পাঠিয়েছেন সেখান থেকে রিসিট বা ট্রাকিং নাম্বার ( MTCN ) নিন।
- যাকে টাকা পাঠিয়েছেন তাকে এই রিসিট বা ট্রাকিং নাম্বার দিন। তিনি এটি দেখে ব্যাংক থেকে টাকা তুলতে পারবেন।
- আর ওপরে যেমনটি বলেছি যদি ব্যাংকে একাউন্টে পাঠান সে ক্ষেত্রে সরাসরি প্রাপকের ব্যাংকে টাকা জমা হবে।
- আপনি যদি মোবাইল ব্যাংকিং এ পাঠান তাহলে সরাসরি তাদের মোবাইলে মেসেজ আসবে।
প্রাপক কিভাবে টাকা তুলবেন
আপনি যদি ব্যাংকে টাকা পাঠিয়ে থাকেন তাহলে আপনি প্রাপক কে রিসিট বা ট্রাকিং নাম্বারটি দিবেন। এরপর প্রেবক ব্যাংকে গিয়ে রিসেট বাপ ট্রেকিং নাম্বার দেখালে দেখিয়ে টাকা তুলতে পারবেন। এছাড়াও আপনি যদি মোবাইল ব্যাংকিং অথবা সরাসরি তার ব্যাংক একাউন্টে টাকা পাঠান তাহলে সে মোবাইলের মধ্যে এসএমএস এর মাধ্যমে জানতে পারবে তার টাকা ঢুকেছে কিনা।
বিদেশ থেকে বৈধভাবে টাকা পাঠান
আপনি যদি প্রবাসী হয়ে থাকেন বিদেশ থেকে আপনার দেশে টাকা পাঠাতে চান তাহলে কখনোই আপনি হুন্ডি বা অবৈধভাবে টাকা প্রেরণ করবেন না। আপনি যদি অবৈধ কোন মাধ্যম ব্যবহার করে টাকা পাঠান তাহলে আপনি প্রতারণার শিকার হতে পারেন আপনি আপনার টাকাগুলো হারাতে পারেন।
পরবর্তী সময়ে কোথাও আপনি সেই বিষয়ে সমাধান চাইতে পারবেন না এবং সরকারি কোন সহযোগিতা পাবেন না। আপনি অবশ্যই চেষ্টা করবেন সরকারের মাধ্যমে টাকা পাঠাতে। বর্তমানে সব দেশেই রেমিটেন্স নিয়ে আসার জন্য এবং রেমিটেন্স প্রেরণ করার জন্য কিছু ব্যবস্থা রয়েছে। তাই চেষ্টা করুন বৈধভাবে টাকা পাঠাতে। পাঠ আপনি যদি বিদেশ থেকে বৈধভাবে টাকা পাঠান তাহলে আপনি ২.৫% রেমিটেন্স পাবেন।
বিদেশ থেকে মোবাইল নাম্বারে টাকা পাঠানোর উপায়
- বিদেশ থেকে মোবাইল নাম্বারে টাকা পাঠানোর জন্য কিছু নির্দিষ্ট উপায় রয়েছে। যেমনঃ
- আন্তর্জাতিক মানি ট্রান্সফার এমটিও এজেন্সির সাথে যোগাযোগ করুন।
- আপনার বিকাশ একাউন্ট নাম্বারটি প্রদান করুন।
- প্রাপকের সমস্ত ডিটেইলস ( ব্যাংক একাউন্ট অনুযায়ী ) প্রদান করুন।
বিদেশ থেকে মোবাইল নাম্বারে টাকা পাঠানোর উপায় গুলো আপনি হয়তো জেনে গেছেন উপরোক্ত এই নিয়মগুলো ফলো করলেই আপনি খুব সহজেই বিদেশ থেকে আপনার যে কোন মোবাইল ব্যাংকিং এ টাকা আনতে পারবেন।
নিরাপদে টাকা পাঠানোর টিপস
আপনাদের প্রত্যেকের প্রয়োজন নিরাপদে টাকা পাঠানো। নিরাপদে টাকা পাঠানোর টিপস হলোঃ
সরকার অনুমোদিত কোনো এজেন্সি বা ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পাঠানো।
- টাকা প্রেরণ করার সময় রিসিট ট্রেকিং নাম্বার সংগ্রহ করুন।
- হুন্ডি বা ব্যক্তিগত এজেন্সি ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন।
উপসংহার - বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর নিয়ম
একটা সময় ছিল যখন বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর জন্য অনেক ঝামেলা করতে হতো। কিন্তু বর্তমান সময়ে খুব সহজেই বিদেশ থেকে টাকা পাঠানো সম্ভব। চাইলেই কিন্তু কয়েক মিনিটের মধ্যেই দেশ থেকে অন্য দেশে টাকা প্রেরণ করা সম্ভব। আমরা উপরে আলোচনা করেছি বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর নিয়ম কি কিভাবে আপনি বিদেশ থেকে টাকা পাঠাবেন। এবং টাকা পাঠানোর জন্য কি কি প্রয়োজন কখন কোথায় কিভাবে কি বললে আপনার টাকা আপনি সঠিক স্থানে পাঠাতে পারবেন তার বিস্তারিত।
আরো পড়ুনঃ রূপালী ব্যাংক মোবাইল ব্যাংকিং বিস্তারিত
আপনি যদি আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে বিষয়টি বুঝতে পারবেন। নিচে ফেসবুক আইকন এর উপরে ক্লিক করে এই আর্টিকেলটি আপনার ফেসবুক আইডিতে শেয়ার করুন। যাতে করে অন্যান্য যারা প্রবাসী রয়েছেন অথবা তাদের এই তথ্যগুলো জানা প্রয়োজন তারা জানতে পারে। আপনার যদি কোথাও বুঝতে অসুবিধা হয় অথবা এ বিষয়ে কোনো প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই নিচে মন্তব্য করুন অপশন থেকে আপনার মূল্যবান মতামতই জানিয়ে দিবেন।
ইভিভিটিভি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়;
comment url