রাজনৈতিক অর্থনীতি পাঠের গুরুত্ব আলোচনা কর

রাজনৈতিক অর্থনীতি পাঠের গুরুত্ব আলোচনা কর এই প্রশ্নটি অনেক শিক্ষার্থী লিখে সার্চ করেন google এ। কিন্তু আপনারা হয়তো এ বিষয়ে সঠিক উত্তর খুঁজে পান না। রাজনৈতিক অর্থনীতি পাঠের প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা কর এবং রাজনৈতিক অর্থনীতি পাঠের গুরুত্ব আলোচনা কর এই সমস্ত প্রশ্নের উত্তর আজকে আপনি জানতে পারবেন।
রাজনৈতিক-অর্থনীতি-পাঠের-গুরুত্ব-আলোচনা-করো
আপনি যদি একজন রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রেমী হয়ে থাকেন, এছাড়াও আপনি যদি অন্য কোন শ্রেণীর হয়ে থাকেন এবং আপনার যদি রাষ্ট্রবিজ্ঞান সাবজেক্ট থাকে তাহলে। রাজনৈতিক অর্থনীতি পাঠের গুরুত্ব সম্পর্কে জানতে চান তাহলে তাহলে আজকে এমন কিছু জানতে চলেছেন যে আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
ইভিভিটিভি

ভূমিকা

রাজনৈতিক অর্থনীতি পাঠের গুরুত্ব আলোচনা কর এবং রাজনৈতিক অর্থনীতি পাঠের প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করো এই বিষয়ে প্রায় অনেক পরীক্ষায় প্রশ্ন এসে থাকে। আপনি যদি ডিগ্রি দ্বিতীয় বর্ষের হয়ে থাকেন এবং রাষ্ট্রবিজ্ঞান সাবজেক্টের যদি আপনার থেকে থাকে তাহলে আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে।

এছাড়াও অন্যান্য শ্রেণীর যে শিক্ষার্থী রয়েছেন যাদের রাষ্ট্রবিজ্ঞান সাবজেক্ট রয়েছে তাদের অনেকেরই কাছে রাজনৈতিক অর্থনৈতিক পাঠের গুরুত্ব আলোচনা কর এ ধরনের প্রশ্ন আসতে পারে। নিচে সুন্দরভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে রাজনৈতিক অর্থনীতি পাঠের গুরুত্ব আলোচনা কর বা প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা কর এই উত্তরটি তুলে ধরা হলো।

রাজনৈতিক অর্থনীতি পাঠের গুরুত্ব আলোচনা কর

রাজনৈতিক-অর্থনীতি-পাঠের-গুরুত্ব-আলোচনা-কর
উত্তর|| ভূমিকাঃ বর্তমান বিশ্বের একটি অন্যতম আলোচ্য বিষয় হলো অর্থনীতি। আর এই অর্থনীতির একটি অবিচ্ছেদ অংশ হলো রাজনৈতিক অর্থনীতি। রাষ্ট্রীয় রাজনৈতিক অর্থনীতির একটি গতিশীল শাস্ত্র বলে এর বিষয়বস্তু ও গতিশীল। আধুনিক রাষ্ট্রের কার্যাবলী ক্রমেই বেড়েই চলেছে।

রাজনৈতিক অর্থনীতির মূল উদ্দেশ্য হলো অর্থনীতির মধ্যে রাষ্ট্রীয় কল্যাণ। আনায়ন করা। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির নব নব আবিষ্কার, সভ্যতার ক্রমবিকাশ ও রাজনৈতিক আধুনিকরণের ফলে মানুষের জন্য কল্যাণের নতুন তার উন্মোচিত হয়েছে। বস্তুত আধুনিক কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের কার্যাবলী যতই বৃদ্ধি পেয়েছে রাষ্ট্রীয় অর্থনীতির পরিধি ততই প্রসারিত হয়েছে।

রাজনৈতিক/রাষ্ট্রীয় অর্থনীতি পাঠের গুরুত্ব/প্রয়োজনীয়তাঃ

নিম্নে রাজনৈতিক অর্থনীতি পাঠের গুরুত্ব আলোচনা করা হলো:

১. দারিদ্র্য বিমোচন: রাষ্ট্রীয় অর্থনীতি পাঠ করলে আমরা সীমিত রাষ্ট্রীয় সম্পদের সদ্ব্যবহারের মাধ্যমে সীমাহীন অভাব বচ্চনের কৌশল দায়িত্ব করতে পারি। কোন সম্পদের কিরূপ ব্যবহার করলে এর সাহায্যে সর্বাধিক ভাবে পূরণ করা সম্ভব হবে রাজনৈতিক অর্থনীতির ঘটে আমরা তা জানতে পারি। তাই প্রত্যেক নাগরিকের রাজনৈতিক অর্থনীতি সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা থাকা প্রয়োজন।

২. রাষ্ট্রীয় কার্যাবলী সুচারুরূপে সম্পাদনঃ

রাষ্ট্র একটি সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান। রাষ্ট্র এর নাগরিকের প্রয়োজনের দিকে লক্ষ্য রেখে নানা বিধি কার্যসম্পাদন করে। রাষ্ট্রীয় সংগঠনের এসব কার্যাবলীর ভেতর দিয়ে রাষ্ট্রের যাবতীয় নীতি ও আদর্শ বাস্তবে প্রতিফলিত হয়। বিশাল আয়তনের এইসব কার্যাবলী সুচারু রূপে পরিচালনার জন্য অর্থনীতির জ্ঞান থাকা অপরিহার্য।

৩. শিক্ষার প্রসারঃ

শিক্ষিত জনগোষ্ঠীর যেকোনো দেশের মূল্যবান সম্পদ। অশিক্ষিত জনগোষ্ঠীর দেশের অভিশাপ স্বরূপ। শিক্ষার মাধ্যমে জনগণ মানসিক চিন্তা চেতনার প্রসার ঘটিয়ে অর্থনৈতিক উন্নয়ন করা যায়। আর রাজনৈতিক অর্থনৈতিক শিক্ষার প্রসারে নিরলস কর্ম চেষ্টার শিক্ষা দেয়।

৪. মিতব্যয়ী হতে শেখায়ঃ

রাজনৈতিক অর্থনীতি মানুষকে মিতব্যয়ী হতে শেখায়। দেশের সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহারের ক্ষেত্রে রাষ্ট্র এবং জনগণের সহযোগিতার ফলে অপচয় কম হয়। ফলে দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি বৃদ্ধি পায় এবং দেশের উন্নয়নের পথে আরেক ধাপ এগিয়ে যায়।

৫. পরনির্বশীলতা দূর করতেঃ

উন্নয়নশীল দেশের অর্থনীতির সাধারণত বৈদেশিক সাহায্য নির্ভর। এই পরনির্ভরশীলতা দূর করার লক্ষ্যে কিভাবে দেশের সম্পদ এবং জনগণকে ব্যবহার করে দেশের অর্থনীতিকে মজুমুদভিত্তির উপর দাঁড় করানো যায় রাষ্ট্রীয় অর্থনীতি অধ্যায়নের মাধ্যমে সেই পন্থা জানা যায়।

৬. কর্মসংস্থান সৃষ্টিতেঃ

দেখার সমস্যা ও উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্থনৈতিক প্রধান সমস্যা। এ ব্যবস্থা থেকে পরিত্রাণের উদ্দেশ্য প্রয়োজন সুষ্ঠু নীতি ও বাস্তবসম্মত পরিকল্পনা প্রণয়ন ও তার সঠিক বাস্তবায়ন। আর এসব কার্যকরী সঠিকভাবে সম্পাদন করতে রাজনৈতিক অর্থনীতির জ্ঞান থাকা একান্ত অপরিহার্য।

৭. রাজনীতিবিদ্যের নিকটঃ

আজকাল স্বনামধন্য ও বিজ্ঞ রাজনীতিবিদ হতে হলে তাকে অবশ্যই জাতীয় আয় ব্যয়, শিল্প বাণিজ্যনীতি, কাররোপ, মুদ্রাস্ফীতি প্রভৃতি বিষয়ে জ্ঞান থাকতে হবে। কেননা দেশের অর্থনৈতিক উন্নতি বহুলাংশে নির্ভর করে নীতিবিদের নীতি নিরূপণের উপর। কাজেই এই অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য রাজনৈতিক অর্থনীতির জ্ঞান থাকা আবশ্যক।

৮. সীমিত সম্পর্কে কাজে লাগানোঃ

বাংলাদেশের নেই উন্নয়নশীল দেশের সম্পদ প্রয়োজনের তুলনায় অত্যন্ত সীমিত। কিন্তু এই সীমিত সম্পদ দিয়েই যাবতীয় অভাব পূরণের চেষ্টা করতে হয়। সীমিত সম্পদের মাধ্যমে অভাব পূরণের পদ্ধতি এবং তার সাহায্যে দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত করার জন্য রাজনৈতিক অর্থনীতির জ্ঞান থাকতে হবে।

৯. অর্থনীতি ও রাজনীতির সমন্বয়ঃ

আধুনিককালে রাজনীতি ও অর্থনীতির সম্পর্ক এতই নিবিড় যে, অর্থনীতি ছাড়া কোন রাজনৈতিক উদ্দেশ্য সফলতা লাভ করতে পারে না। বলা হয়, রাজনীতি হলো জনকল্যার অর্জনের পথে একটি ইঞ্জিন এবং অর্থনীতি হলো এর জ্বালানি বা জালিকা শক্তি। মূলত রাজনৈতিক অর্থনীতির জ্ঞানের মাধ্যমে একটি কল্যাণ ধর্মী রাষ্ট্র গড়ে তোলা সম্ভব।

১০. সমাজকর্মীদের নিকটঃ

উন্নয়নশীল দেশের অধিকাংশ সামাজিক সমস্যা অর্থনৈতিক সমস্যার সাথে জড়িত। দারিদ্র্য, বেকারত্ব, ভিক্ষাবৃত্তি, শ্রমিক কল্যাণ ইত্যাদি সমস্যা গুলো মোকাবেলার জন্য সমাজকর্মীদের রাষ্ট্রীয় অর্থনীতির জ্ঞান থাকা আবশ্যক।

১১. শিল্পায়নেঃ

আধুনিক বিশ্বের যে কোন রাষ্ট্রের উন্নতির পশ্চাতে শিল্পের বিরাট ভূমিকা রয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের ন্যায় উন্নয়নশীল দেশসমূহ এখনো কৃষি এবং কুটির শিল্পের উপর অধিকাংশ ক্ষেত্রে নির্ভরশীলতার কারণে এসব জায়গায় অর্থনৈতিক উন্নয়ন তেমন একটা ঘটেনি। তাই দেশের উন্নতির স্বার্থে কিসের পাশাপাশি দ্রুত শিল্পায়নের লক্ষ্যে যে জ্ঞান অর্জন করা দরকার তা রাজনৈতিক অর্থনীতি পাঠের মাধ্যমে জানা সহজ হয়।

১২. বাস্তব অবস্থা অনুধাবনেঃ

আধুনিক রাষ্ট্রগুলো অতিরিক্ত জনসংখ্যার কারণে রাষ্ট্রীয় কর্মকান্ডে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বাঞ্চিত ফল লাভ করতে পারে না। এরূপ পরিস্থিতি জনগণের অস্তিত্বের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়ায়। শুধু রাষ্ট্রীয় অর্থনীতির জ্ঞান মানুষকে প্রকৃত অবস্থা করে রাষ্ট্রকে অশুভ পরিণতির হাত থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।

১৩. সরকারি প্রশাসনের ক্ষেত্রেঃ

প্রতিটি দেশের সরকারকে আয়-ব্যয়ের বিভিন্ন বাজেট প্রণয়ন করতে হয়। রাষ্ট্রীয় অর্থনীতির জ্ঞান ছাড়া এসব ক্ষেত্রে সাফল্য লাভ করা যায় না। যেমন-কর ধার্য, টেন প্রদান ও ঋণ পরিশোধ ইত্যাদি ক্ষেত্রে সরকারি প্রশাসনের রাজনীতি ও অর্থনীতি জ্ঞান অপরিহার্য।

১৪. আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রেঃ

প্রতিটি দেশে আন্তর্জাতিক ব্যবসায় -বাণিজ্য প্রাধান্য প্রতিষ্ঠা করতে তীব্র প্রতিযোগিতায় লিপ্ত। এই উদ্দেশ্যে তারা বিভিন্ন চুক্তি গ্যাট, সাফট, নাফট, প্রভৃতি সম্পাদন করেছে। এসব যুক্তিকে অস্বীকার করে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে টিকে থাকা সম্ভব নয়। রাষ্ট্রীয় অর্থনীতি আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের বিভিন্ন নিয়ম-কানুন এবং পদ্ধতির সরবরাহ করে যেগুলোর মাধ্যমে দেশ আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের বিভিন্ন নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করে দেশের উন্নয়ন ঘটায়।

১৫. জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণেঃ

জনসংখ্যা একটি দেশের সম্পদ ও দায় দুটোই। দেশের সম্পদের তুলনায় জনসংখ্যা বেশি হলে তা দায় হয়ে দাঁড়ায়। দেশে কি পরিমাণ জনসংখ্যা থাকলে দেশের সম্পদের পূর্ণ সদ্ব্যবহার এবং দেশের উন্নয়নের গতি অব্যাহত থাকবে রাষ্ট্রীয় অর্থনীতি তা আলোচনা করে। এভাবে দেশের জনসংখ্যা প্রয়োজনীয়তা রাষ্ট্রীয় অর্থনীতি অধ্যায়নের মাধ্যমে জানার যায় যা জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।


১৬, কুসংস্কার ও গোঁড়ামি দূরীকরণেঃ

রাষ্ট্রীয় অর্থনীতি মানুষের মন হতে কুসংস্কার, গোঁড়ামি ও ভাবাবেগ দূরীভূত করে প্রকৃত ও বাস্তব অবস্থা অনুধাবন করতে সাহায্য করে।

১৭. সামাজিক মূল্যবোধ জাগরণেঃ

প্রত্যেক নাগরিকেরই রাষ্ট্রের প্রতি নির্দিষ্ট দায়িত্ব ও কর্তব্য রয়েছে। সুনাগরিক হতে হলে রাষ্ট্রের প্রতি কি কি দায়িত্ব পালন করতে হবে এবং সে সাথে সামাজিক মূল্যবোধ ব্যক্তির মাধ্যমে জাগ্রত করতে রাষ্ট্রীয় অর্থনীতির অধ্যায়ন অনন্য ভূমিকা পালন করে।

১৮. অর্থনৈতিক পরিকল্পনাঃ

রাষ্ট্রীয় অর্থনীতি আমাদেরকে জাতীয় আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটিয়ে সঠিক অর্থনৈতিক পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় জ্ঞান দান করে। তাছাড়া একজন সচেতন মানুষ হিসেবেও এই জ্ঞান লাভ করা দরকার। মূলত রাষ্ট্রীয় অর্থনীতি পাঠের মাধ্যমেই দেশের জন্য একটি উন্নয়নমুখী অর্থনৈতিক পরিকল্পনা প্রণয়ন করা সম্ভব।

উপসংহার

উপরিউক্ত আলোচনার প্রেক্ষিতে বলা যায় যে, ব্যক্তি, সমাজ এবং রাষ্ট্রীয় জীবনের সর্বক্ষেত্রেই রাষ্ট্রীয় অর্থনীতির দীপ্ত পদচারণ বিদ্যমান। ব্যক্তির মানবিকতার বিকাশ, কর্মস্পৃহা সৃষ্টি, রাষ্ট্রীয় সমস্যা অনুধাবন এবং সমাধানের রাষ্ট্রীয় অর্থনীতি একমাত্র পদ্ধতিগত সমাধান। জনকল্যাণ, দেশের উন্নয়ন এবং দেশকে বিশ্বের অভ্যন্তরে স্বমর্যদায় প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে দেশের প্রতিটি জনগণের রাষ্ট্রীয় অর্থনীতির জ্ঞান থাকা আবশ্যক।

আমাদের শেষ কথা

রাজনৈতিক অর্থনীতির পাঠের গুরুত্ব আলোচনা কর বা রাজনৈতিক অর্থনীতির পাঠের প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা কর। এই প্রশ্ন যদি আপনি কোথাও দেখেন বা এ ধরনের পাঠের গুরুত্ব রাষ্ট্রবিজ্ঞান পাঠের বিষয়ে কোনো প্রশ্ন দেখেন তাহলে উপরোক্ত উত্তরটি আপনারা লিখতে পারেন। উপরোক্ত প্রশ্নটি গ বিভাগের জন্য এক কথায় রচনামূলক প্রশ্নের জন্য।


আপনারা যদি চান ছোট করে লিখতে তাহলে আপনারা উপরোক্ত প্রশ্নটি শর্টকাট আকারেও লিখতে পারবেন। উপরে উত্তরটিতে এখানে ১৮টি পয়েন্ট দেওয়া হয়েছে আপনি চাইলে ছোট করে লিখতে আরও কম পয়েন্ট ব্যবহার করতে পারেন। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে নিচে মন্তব্য করুন অপশনটি রয়ে ছে আপনি সেখানে ক্লিক করে আপনার মূল্যবান মতামতি জানিয়ে দিন।

আপনি যদি এরকম আরো তথ্য পেতে চান তাহলে আমাদের ইভিভিটিভি ফেসবুক পেজ ইউটিউব চ্যানেল এবং আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন। আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করার জন্য নিচে ই-মেইল দেওয়ার একটি অপশন রয়েছে সেই ফাঁকা করে আপনার ইমেইল দিয়ে সাবস্ক্রাইব করে রাখুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ইভিভিটিভি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়;

comment url