অনলাইনে ট্রেনের ওপেন টিকেটবর্তমানে যদি আমাদের জমি থাকে তাহলে আমাদের অবশ্যয় জানতে জমির সকল তথ্য। আপনি যদি জমির দাগ নম্বর থেকে খতিয়ানটি বের করতে চান তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আপনি হয়তো জমির দাগ নম্বর থেকে খতিয়ানটি বের করুন দাগসূচি এটি লিখে গুগলে সার্চ করেছন তাই আপনি আমাদের এই নিবন্ধন টি খুঁজে পেয়েছেন জমির দাগ নম্বর থেকে খতিয়ানটি বের করুন দাগসূচি।

আপনাদের জমির দিকে বিশেষ নজর দেওয়া দরকার আমাদের জমি সুরক্ষিত রাখার জন্য জমির দাগ নাম্বর খেকে খতিয়ানটি বের করুন দাগসূচি।

আমরা যেহুতু এই নিবন্ধনটির মাধ্যমে দেখিয়ে দিবো কিভাবে জমির দাগ নম্বর থেকে খতিয়ান বের করবেন এই বিষয়ে। তাই আপনাকে প্রথমে জানতে হবে জমির দাগ নাম্বর কি? আমাদরে মধ্যে অনেকেই আছেন যারা জিমির দাগ নাম্বর কি এই বিষয় টি ভাল করে বোঝন। আবার আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছেন যারা জানেন না জমির দাগ নাম্বর কি?

সব ভূখন্ডর জমির হিসাব রাখার জন্য সরকার সকল ভূখন্ডর দাগ নাম্বর দিয়েছে। এই দাগ নম্বর দেওয়ার মূল করন হলো জমি যাতে করে সহজে চেনা যায়। এই রকম আরো অনেক কারন রয়েছে। প্রতিটি এলাকার নিজের নিজের মৌজা মেপ দেওয়া থাকে যেখানে সকল জমির দাগ নাম্বর দেখা যাবে।

আমাদের খতিয়ান এর প্রকার ভেদ জেনে নেওয়া আবশ্যক। খিতিয়ান মূলতো কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যায়। সেগুলো হলো।

আপনার মোবাইল ফোন অথবা কম্পিউটার ল্যাপটপ এর মাধ্যমে জমির দাগ নম্বর থেকে খতিয়ানটি বের করুন দাগসূচি। আমরা আপানক এখন দেখাবো জিমির দাগ নম্বর থেকে খতিয়ান বা মালিকের নাম দিয়ে খতিয়ান বের করার নিয়ম। আপনারা হয়তো জানেন বাংলাদেশ দিরে দিরে ডিজিটাল বাংলাদেশে রুপান্তর হচ্ছে। বাংলাদেশ সরকার ভূমি বিষয়ে যে কোন সমস্যা হলে তা আমরা ভূমি বিষয়ক ওয়েবসাইট থেকে যে কোন সমস্যা সমাধ্যান আমরা খূব সহজে করতে পারি।

তাই আমরা চাইলে আমাদের জমির খতিয়ান আমরা কয়েক মিনিট এর মধ্যে বের করতে পারবো। তবে যে কোন খতিয়ান কয়েক মিনিটে বের করা জন্য আমাদের জানতে হবে সঠিক নিয়ম। আমরা যদি সঠিক নিয়ম না জেনে খতিয়ান বের করতে চাই তাহলে আমরা বিভিন্ন সমস্যায় পড়তে পারেন। তাই আপনাদের কথা চিন্তা করে আমি এই নিবন্ধন টি তৈরি করেছি। এই নিবন্ধনে খতিয়ান বের করার জন্য সকল প্রশেস ভালভাবে আলোচনা করা আছে।

জমির দাগ নম্বর থেকে খতিয়ানটি বের করুন দাগসূচি। আমরা প্রথম এই আপনাকে দেখিয়ে দিবো ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে খতিয়ান বের কারার নিয়ম। ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে খতিয়ান বের কারার নিয়ম সব থেকে সহজ এর মূল কারন হচ্ছে ওয়েবসােইট এর ডিজাইন অনুযাই যে কোন যায়গার খতিয়ান বের করা খুবি সহজ।

ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে খতিয়ান বের করার জন্য প্রথমে আপনার কম্পিউটার অথবা লেপটপ কিংবা মোবাইলে থাক যেকোন ব্রাউজার ওপেন করুন। প্রত্যেকটা ডিজিটাল ডিভাইসে ব্রাউজার থাকে। যেমন : গুগল, ক্রোম, ফায়ারফকস ইত্যাদি। যে কোন ব্রোউজার ওপেন করা পর সার্স বারে সার্চ করুন ই- পর্চা (eporch.com)

এর পর প্রথমে যে ওয়েবসাইটটি আপনার সামনে আসবে আপনি সেই ওয়েবসাইট টি ওপেন করবেন। আপনি যদি এই পর্যায়ে ডটকম লিখে সরাসরি সার্চ দেন গুগলে অথবা ক্রমে আপনাকে সরাসরি তাদের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করাবেন। অথবা আপনি যদি এই পর্যালোকে সার্চ দেন সার্চ দেওয়ার পর আপনার সামনে অনেক কয়েকটি ওয়েবসাইট চলে আসবে আপনি সেখান থেকে প্রথম ওয়েবসাইটে ক্লিক করবেন।

এরপর ওয়েবসাইট থেকে হোমপেজ এর মধ্যে নিচে একটু স্ক্রল ডাউন করলেই দেখতে পারবেন সার্ভে খতিয়ান অনুসন্ধান। আগে এটি নিয়ম ছিল অন্যরকম বর্তমানে ২০২৪ সালে এসে তাদের ওয়েবসাইটের বিভিন্ন সেটিং চেঞ্জ করে তারা হোম পেজে এই সিস্টেমটি এনেছে। কারণ তারা জানে এই বিষয় নিয়ে প্রায় প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ সার্চ করে বা খতিয়ান অনুসন্ধান করে।

আপনার খতিয়ানটি খুঁজে বের করার জন্য প্রথমেই আপনাকে নির্বাচন করতে হবে আপনার বিভাগ। এর মানে হলো আপনি যে বিভাগের জমি বা দাগ বা খতিয়ানটি বের করতে চান সে বিভাগের নামটির উপর ক্লিক করবেন। তাহলে সেটি অটোমেটিক ভাবে সিলেক্ট হয়ে যাবে। এর ডান পাশে আবার নতুন একটি অপশন বেরোবে।

বিভাগ নির্বাচন করা পর আপনি যে বিভাগ ‍টি নির্বাচন করেছেন আপনার সামনে সেই বিভাগের সকল জেলা সো করাবে। এর পর আপনি সেখান থেকে আপনি যে জেলার খতিয়ান বের করতে চান আপনি সে জেলা নির্বাচন করুন।

ঠিক একইভাবে জেলা সিলেট করার পর ডান পাশে উপজেলার জায়গায় আপনি যে জেলা সিলেট করেছেন সেই জেলার উপজেলা গুলি দেখাবে। আপনি সেখান থেকে যে উপজেলার খতিয়ান বের করতে চান আপনি সেই উপজেলা সিলেক্ট করুন।

এরপরে আপনি কি ধরনের খতিয়ান চান সেটি উল্লেখ করুন। আমরা আগে আপনাকে দেখিয়েছি খতিয়ান কত প্রকার। এবং কি কি খতিয়ান রয়েছে আপনি যে খতিয়ানটি বের করতে চান আপনি সে খতিয়ানটি নির্বাচন করুন। তবে আর বর্তমানে আর এস খতিয়ানটি বেশি কার্যকরি। তাই আপনি চাইলে খতিয়ান এর ধরণ থেকে আর এস নির্বাচন করতে পারেন। তবে আপনি আপনার প্রয়োজন অনুযায়ি যে কোন খতিয়ান নিতে পারেন।

খতিয়ান ধরণ নির্বাচন করা পর আপনি পাশে ভাল করে লক্ষ করলে দেখতে পারবেন মৌজা নির্বাচন করুন। এর মানে হচ্ছে আপনি যেই এলাকার খতিয়ান বের করতে চান আপনি সেই এলাকার নাম খুঁজে বের করুন। অথব আপনার যদি জানা থাকে যে আপনি যে এলাকার খতিয়ান বের করতে চান তার মৌজা নাস্বার। লিখে সার্চ করলে আপনার সামনে সেই মৌজার নাম সো করবে। আপনি সেখান থেকে আপনার মৌজা নিরর্বাচন করুন।

২০২৪ সালের আপডেট অনুযায়ি বিভাগ, জেলা, উপজেলা, খতিয়ান ধরণ, মৌজা নির্বাচন করলে আপনার সামনে খতিয়ানের তালিাকা সো করবে।

২০২৪ সালের এই নতুন এই আপডেটে আপনি কোন দাগ নম্বর ছাড়া যে কোন মালিকের জমি খুব সহজে দেখতে পারবেন।কিন্ত আপনার এই ভাবে খতিয়ান খুঁজতে গেলে আপনর অনেক সময় লাগবে। আপনি সেখান থেকে এই ভাবে না খুঁজে আপনি নিচে ভাল ভাবে লক্ষ করলে দেথতে পাবেন ক্ষতিয়ান অনুসন্দন।

আপনি যদি খতিয়ান অনুসন্ধানে ক্লিক করেন তাহলে আপনার সামনে সেখানে একটি নতুন অপশন চলে আসবে যেখানে মালিকের নাম এবং দাগ নাম্বার দিতে হবে। এরপর নিচে দেখবেন খুঁজুন নামে একটি অপশন আপনি সেই খুঁজুন অপশনে ক্লিক করলেই আপনি যেই মালিকের নাম এবং দাগ নাম্বারটি লিখেছেন সেই মালিকের নামে সেই দাগ নাম্বারটি থাকলে আপনার সামনে সেই খতিয়ানটি ওপেন হবে।

অবশ্যয় আপনি সঠিক নম্বর দিয়ে খুঁজুন অপশানে ক্লিক করলে আপনি যে মালিকের নাম এবং দাগ নাম্বর লিখেছেন সেই মালিকের সেই দাগে জমি থাকলে আপনি তাদের খতিয়ান নাম্বর এবং মালিকের নাম দেখতে পারবেন।

সেখানে যদি সকল তথ্য সঠিক থাকে তাহেলে আপনি সেখান থেকে খতিয়ন আবেদনে ক্লিক করলে। আপনার সমনে নতুন একটি পেজে ওপেন হবে এর পর আপনি বিভন্ন তথ্য সেখানে দেখতে পারবেন। এরপর সেখানে আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ড অনুযায়ী এখানে যে কারো ভোটার আইডি কার্ড আপনি গ্রহণ করতে পারেন।

ন্যাশনাল আইডি কার্ড বা ভোটার আইডি কার্ড ব্যবহার করে আপনি সেখানে আপনার জন্ম তারিখ ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার এবং ভোটার আইডি কার্ডে যে নামটি দেওয়া আছে সেই নামটি এবং একটি ফোন নাম্বার।

সঠিক জায়গায় সঠিক তথ্যগুলো দিয়ে সে ফর্মটি পূরণ করবেন। এরপর যাচাই করুন অপ্সানে ক্লিক করে আপনার ভোটার আইডি কার্ডটি যাচাই করে নিবেন। এরপর নিচে যোগফল প্রদান করতে হবে সেখানে কিছু সংখ্যা থাকবে এবং সেই সংখ্যা গুলি আপনাকে যোগ করে মোট কত হচ্ছে সেটি সেখানে বসাতে হবে।

এরপর আপনাকে ইমেইল ঠিকানা এবং ঠিকানা প্রদান করতে হবে। এবং নিচে আপনি সিলেট করবেন আপনি কোন কপিটি যাচ্ছেন সেখান থেকে কেট আপনার সেই কপিটি সিলেট করুন।

নিচে আপনি যে কোন একটি বিকাশ পেমেন্ট সিলেক্ট করে। এরপর সেখানেই যে ফ্রি লাগবে আপনি সেই স্মৃতি প্রদান করবেন। নিজে আবারো যোগফল প্রদান করে পরবর্তী ধাপ অপশনে ক্লিক করবেন। পরবর্তী ধাপে আসলে আপনি পেয়ে যাবেন আপনার সেই কাঙ্ক্ষিত খতিয়ানটি এরপর সেখান থেকে আপনি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।

খতিয়ানটি বের করার সময় অবশ্যই আপনাকে বিকাশ কিছু টাকা পেমেন্ট করতে হতে পারে।

বর্তমানে মোবাইল এবং ওয়েবসাইটের সব সেটিং একই ধরনের তাই আপনি যদি উপরোক্ত ওয়েবসাইট থেকে কিভাবে আপনার কাকে তো খতিয়ানটি বের করবেন সে বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি উপরোক্ত সে আলোচনাটি ভালোভাবে পড়েন তাহলে জমির দাগ নাম্বার থেকে খতিয়ান বের করতে পারবেন।

এটি করার জন্য আপনার মোবাইল ফোনের ক্রম বাউজার অথবা google ব্রাউজার ব্যবহার করতে পারেন। অথবা আপনি আপনার মোবাইল ফোনে ভূমি সেবা অ্যাপসটি ডাউনলোড করে নিয়ে সেখান থেকে একই নিয়মে আপনি আপনার খতিয়ানটি বের করতে পারবেন। তাই আর বেশি দেরি না করে উপর রক্ত সকল নিয়ম অনুসরণ করে জমির দাগ নম্বর থেকে খতিয়ানটি বের করুন দাগসূচি।

আমরা এতক্ষ আলোচনা করলা কিভাবে জিমির দাগ নাম্বর বা খতিয়া নম্বর দিয়ে জমির খতিয়ান বের করেতে পারি তার বিস্তারিত। বর্তমানে সব কিছু ডিজিটাল হওয়াই আমাদের সকল কাজ সহজ হয়েছে। আমরা ঘরে বসে যেকোন কিছু পেতে পারি। আমাদের হাতে থাকা ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহার করে। তাই আপনি যেহুতু জানলেন জমির দাগ নম্বর থেকে খতিয়ানটি বের করুন দাগসূচি।

এ বিষয়ে যদি আপনার কোন মতামত থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন কারণ আমরা প্রত্যেকের কমেন্ট রিভিউ করি। এরকম গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আমরা প্রতিদিন আপলোড করে থাকি আপনি যদি এরকম গুরুত্বপূর্ণ প্রতিদিন পেতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি প্রতিদিন ভিজিট করবেন। আমাদের সঙ্গে এতক্ষণ থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।