১০ টি সেরা উপায়ে ঘরে বসে আয় করুন কিডনি ভালো আছে কিনা বোঝার উপায় জানতে কি আপনি ইচ্ছুক? আপনি এই নিবন্ধনটি পড়ার পর কিডনি ভালো আছে কিনা বোঝার উপায় সম্পর্কে জানবেন। আপনার কিডনি ভালো আছে কিনা আপনার কিডনি এখন কি অবস্থায় আছে সে সম্পর্কে আপনার জানা প্রয়োজন। আমাদের শরীরের কিডনি একটি গুরুত্বপূaর্ণ জিনিস কিডনি ছাড়া আমরা বাঁচতে পারি না।আমরা যেহেতু কিডনি ছাড়া বাঁচতে পারি না। এজন্য আমাদের জানা উচিত আমাদের কিডনির অবস্থা কি। আমাদের কিডনি ভালো আছে কিনা কিভাবে বুঝব সে সম্পর্কে। এবং কিডনি সম্পর্কে আরো বিস্তারিত তথ্য আমরা তুলে ধরব এই নিবন্ধনটিতে।

আমাদের শরীরের কিডনি সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয় আমাদেরকে কিডনির যত্ন নেওয়া উচিত। যত নেওয়ার আগে আমাদেরকে জানতে হবে আমাদের কিডনিতে কোন সমস্যা আছে কিনা। বা কিডনি ভালো আছে কিনা বোঝার উপায় সম্পর্কে জানতে হবে। আমরা এই নিবন্ধনটিতে পুরো প্রসেস আলোচনা করেছি কিডনি ভালো আছে কিনা বোঝার উপায় সম্পর্কে।

এবং আমরা এই নিবন্ধনটির মাধ্যমে আরো জানবো আমাদের কিডনি ভালো রাখার জন্য কোন কোন খাবার খাওয়া প্রয়োজন। কিডনি ভালো রাখার জন্য কি কি করা উচিত। কিডনি রোগ হলে কোন কোন খাবার খাওয়া যাবে না তার বিস্তারিত। আমরা যেহেতু এই নিবন্ধনটির মাধ্যমে কিডনি সম্পর্কিত অনেক তথ্যই তুলে ধরেছে এজন্য আপনি মনোযোগ দিয়ে এই নিবন্ধনটি পড়ার চেষ্টা করবেন।

সূচিপত্র

এখন আমরা জানবো কিডনি ভালো আছে কিনা বোঝার উপায় সম্পর্কে। আমাদেরকে কিডনি সুস্থ রাখার জন্য আমাদের উচিত কিডনি ভালো আছে কিনা বোঝার উপায় সম্পর্কে জানার। কিভাবে বুঝবেন আপনার কিডনি ভালো আছে কিনা আপনি যদি নিম্নলিখিত উপায় গুলি বা লক্ষনগুলি দেখে থাকেন তাহলে খুব সহজে বুঝতে পারবেন আপনার কিডনি ভালো আছে বা আপনার কিডনির সমস্যা রয়েছে। কিডনির অবস্থা বোঝার জন্য বিভিন্ন পরীক্ষা এবং উপায় রয়েছে। তাদের মধ্যে নিম্নে কিছু নমুনা দেওয়া হলোঃ

মূত্রাশয় সংক্রান্ত সমস্যাঃ কিডনির মধ্যে সমস্যা হলে মুত্রা সংক্রান্ত ও সমস্যা দেখা দিতে পারে। আপনার যদি মুত্রাশয় সংক্রান্ত সমস্যা থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিবেন। কারণ মুত্রাশয় সংক্রান্ত সমস্যা হয় কিডনির সমস্যা হলেন। আপনার যদি মুত্রাশয় সংক্রান্ত কোনো সমস্যা থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি আপনার আশেপাশে যে বিশেষজ্ঞ রয়েছে তার সঙ্গে পরামর্শ করবেন। এবং সে অনুযায়ী আপনি চিকিৎসা নিবেন।

পিডার অনুভূতিঃ পৃথিবীতে সমস্যা হলে প্রায় এই পীরের অনুভূতি দেখা যায়। পীড়ার অনুভূতি বলতে আমরা বুঝাচ্ছে বিভিন্ন জায়গার ব্যাথা যেমন পিঠে বা পেটে ব্যথা অনুভব হতে পারে। আপনি যদি এরকম সমস্যা হয় তাহলেও আপনি পরামর্শ নিয়ে আপনার এই ব্যাথা কলিকে সারানোর চেষ্টা করবেন। কারণ এই ব্যথাগুলোর কারণে আমরা বুঝতে পারি যে কিডনির কোন সমস্যা হয়েছে।

মূত্রের রং এবং গন্ধ পরিবর্তনঃ কিডনির সমস্যা হলে অনেক সময় মূত্রের রং এবং গন্ধের পরিবর্তন হতে পারে। যেমন আমাদের মূত্রের রং স্বাভাবিক অবস্থায় সাদা এবং এটির একটি অন্যরকম গন্ধ আছে। মধ্যের গন্ধ বা রং হঠাৎ করে পরিবর্তন হলে অবশ্যই আপনি ডক্টরের পরামর্শ নিবেন এর কারণ হতে পারে আপনার কিডনির সমস্যা। মূলত কিডনির সমস্যা হলে মূর্তির রং এবং গন্ধ পরিবর্তন হয়ে থাকে। তবে এক দুইবার স্বাভাবিক ব্যাপার আপনি যদি প্রতিদিন দেখতে থাকেন তাহলে অবশ্যই ডক্টরের পরামর্শ নিবেন।

স্বাস্থ্যসম্মত ওজনের কমতাঃ কিডনির সমস্যা হলে আমাদের শরীরের তরল এবং পদার্থ সংরক্ষণ হতে পারে না। এর কারনে এর স্বাস্থ্যসম্মত ওজনের কমতা দেখা দেয়। কিডনিতে সমস্যা হলে স্বাস্থ্যসম্মত ওজনের কমতা অনুভূতি করতে পারে। তাই এমন অবস্থায় অবশ্যই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নেয়া উচিত।

পরিবর্তিত হার্ট রেটঃ কেডির সমস্যা থাকলে হার্ট রেট পরিবর্তন হতে পারে এবং উচ্চ রক্তচাপ হতে পারে। আপনার শরীরের যদি হার্টের রেট বৃদ্ধি পায় এবং উচ্চ রক্তচাপ হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিবেন।

উপরোক্ত এই কয়েকটি লক্ষণ যদি আপনি দেখতে পারেন অথবা অনুভব করতে পারেন তাহলে যত তারাতাড়ি পারেন বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিবেন। উপরের সমস্যাগুলি যদি আপনার হয়ে থাকে তাহলে আপনার চিকিৎসা নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। উপরোক্ত এই কয়েকটি সমস্যা দেখলে আপনি হয়তো বুঝে গেছেন কিডনি ভালো আছে কিনা বোঝার উপায় সম্পর্কে। নিচে আরও কয়েকটি উপায় বা লক্ষণ দেওয়া হলো। আপনি এই লক্ষণ বা উপায় গুলি দেখলে বুঝতে পারবেন আপনার কীর্তিতে সমস্যা রয়েছে।

ঘুমের ব্যাঘাতঃ কিডনির সমস্যা হলে মূলত ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে। কিডনি যখন শরীর থেকে পানি নিঃসরণ করতে পারেনা তখন এই সমস্যাটি দেখাতেই। এবং আমাদের শরীরের পানি ফুসফুসে এসে জমে যায় এতে করে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে। কিন্তু শ্বাস নেওয়ার সমস্যা হতে পারে যখন আপনি শুয়ে থাকবেন তখন শ্বাস নিতে সমস্যা হলে আপনার ঘুমের ব্যাঘাত ঘটতে। সে অবস্থায় আপনি বুঝে নিতে পারেন আপনার কিডনির সংসার রয়েছে।

সব সময় ক্লান্তিঃ কিডনির সমস্যা হলে মূলত ক্রান্তি অনুভব হয় এবং খুব দ্রুত ক্লান্ত হয়ে যায়। কোন কিছু ভালোভাবে করতে পারে না একটু হাঁটাচলা কিংবা একটু জোরে কথা বলে তার ক্লান্তির অনুভব হতে লাগে।

মাংসপেশীতে টানঃ কিডনিতে সমস্যা হলে মাংসপেশিতে টান ধরে। এর সাথে সাথে অরুচি ভাব এবং বমি বমি ভাব চলে আসে যদি আপনার কৃতিতে সমস্যা হয়ে থাকে। এমন অবস্থায় ডক্টরের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

ত্বকের সমস্যা ও রং পরিবর্তনঃ মানুষ যখন স্বাভাবিক অবস্থায় থাকে তখন তার শরীরের বা ত্বকের রং পরিবর্তন হয় না। কিন্তু কোন সমস্যা হলেই তার ত্বকের রং পরিবর্তন হতে শুরু করে যেমন আপনার যদি কিডনির সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে ত্বকের পরিবর্তন হতে পারে। আপনার ত্বকের রং যদি হঠাৎ করে পরিবর্তন হতে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি চিকিৎসা নিবেন।

উপরোক্ত সমস্যাগুলি দেখলে আপনি বুঝতে পারবেন আপনার কি সমস্যা রয়েছে। উপরোক্ত সমস্যাগুলো যদি আপনার থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি যত দ্রুত পারবেন ডক্টরে ট পরামর্শ নিতে। কারণ উপরোক্ত সমস্যাগুলি হতে পারে কিডনির সমস্যা আর এই সমস্যাটিকে হালকা করে কখনোই দেখবেন না।

সমস্যাটিকে যদি আপনি হালকাভাবে দেখেন তাহলে আপনার অনেক বড় ক্ষতি হতে পারে তাই যত দ্রুত সম্ভব উপরের সমস্যাগুলো দেখলেই আপনি বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিবেন। উপরোক্ত সমস্যাগুলির সাথে আপনাকে অবশ্যই চিকিৎসা নিতে হবে। উপরোক্ত সমস্যা ছাড়াও আরো অনেক সমস্যা থাকতে পারে যেগুলি একসঙ্গে উল্লেখ করা সম্ভব নয়।

বিশেষ যে কারণে আপনি বুঝে নিতে পারেন আপনার কিডনি সমস্যা হয়েছে সেই কারণগুলি তুলে ধরা হয়েছে। আপনি যদি উপরোক্ত কোনো সমস্যা দেখে থাকেন তাহলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ পরামর্শ নিবেন। আপনার উপর ওয়াক্ত লক্ষণ বা সমস্যা থাকলে সাথে সাথে তাড়াতাড়ি চিকিৎসা নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিডনি ভালো আছে কিনা বোঝার উপায় বুঝে গেছেন এতক্ষণে। আপনার কিডনি ভালো আছে কিনা উপরোক্ত সমস্যা কয়টি দেখলেই আপনি খুব সহজেই বুঝতে পারবেন।

আমরা এতক্ষন আলোচনা করলাম কিডনি ভালো আছে কিনা বোঝার উপায় সম্পর্কে। এখন আমরা জানবো কিডনি ভালো রাখার জন্য প্রধান কিছু উপায় সম্পর্কে। 

পুরনো পদার্থ নিষ্কাশনঃ প্রতিদিন যত নায়েক গুরুত্বপূর্ণ যে কোন অস্তিত্ব বা ক্ষতি দ্বারা কিডনি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আপনার কিডনি ভালো রাখার জন্য অবশ্যই আপনার পুরনো পদার্থ নিষ্কাশন করতে হবে। প্রযুক্তির সাহায্য নিষ্কাশনের প্রক্রিয়া পুরনো পদার্থ এবং ক্ষতিগুলি সহ্য করে।

পচনশীল খাদ্য বা বাসি খাদ্যঃ আপনার কিডনি ভালো রাখার জন্য অবশ্যই পচনশীল খাদ্য বাসি খাদ্য পরিত্যাগ করতে হবে। আপনি যদি পচনশীল খাদ্য বা পাশে খাদ্য বেশি খান তাহলে আপনার কিডনির সমস্যা আরো বৃদ্ধি পেতে পারে। তাই আপনি চেষ্টা করবেন পচনশীল খাদ্য এবং বাসি খাদ্য খাবার বাদ দেওয়ার।

প্রযোজ্য পরিমান পানি পানঃ আপনার কিডনি ভালো রাখার জন্য কিডনিকে সুস্থ রাখার জন্য অবশ্যই আপনাকে পরিমাণ মতো যথেষ্ট পরিমাণ পানি পান করতে হবে। পানি কিডনির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎপাদন। আপনি যদি সময় মতন এবং পরিমাণ মতো পানি না পান করেন তাহলে আপনার কিডনির সমস্যা আরও বৃদ্ধি পেতে পারে।

বা আপনার কিডনি যদি ভালো থাকে এর পরেও যদি আপনি প্রযোজ্য পরিমাণের পানি পান না করেন তাহলেও আপনার কিডনির সমস্যা হতে পারে। এজন্য আপনার পিকনিকে সুস্থ রাখার জন্য প্রযোজ্য পরিমাণের পানি পান করুন। একজনের স্বাভাবিক মানুষের প্রতিদিন 2.7 থেকে ৩ তিন লিটার পানি পান করা উচিত।

আপনার কিডনি ভালো রাখার জন্য অবশ্যই আপনাকে ব্যায়াম করতে হবে। প্রতিদিন নিয়মিত ব্যায়াম করা খুবই ভাল শরীরের পক্ষে এবং এটি আপনার কিডনির পক্ষেও খুবই ভালো আপনার যদি কিডনি সমস্যা থাকে তাহলে আপনি প্রতিদিন ব্যায়াম করুন। ব্যায়াম করার সঙ্গে সঙ্গে অবশ্যই আপনাকে আপনার শরীরের দিকে খেয়াল রাখতে হবে। আপনার কিডনি ভালো রাখার জন্য আপনার ওজন ঠিক রাখুন।

ধূমপান ত্যাগ করাঃ আপনি যদি নিয়মিত ধুমপান করে থাকেন বা আপনি যদি কোন প্রকার মাদকাসক্তিতে আসক্তি হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে অবশ্যই মাদকাসক্তি থেকে দূরে যেতে হবে আপনাকে ধূমপান বাদ দিতে হবে। আমাদের কিডনি সমস্যার বৃদ্ধি করার জন্য ধূমপান খুবই কার্যকরী একটি ভূমিকা পালন করে। তাই আপনি আপনার কিডনিকে ভালো রাখার জন্য ধূমপান বাদ দিবেন। আপনি যদি ধূমপান করতে থাকেন তাহলে আপনার কিডনির সমস্যা আরও বৃদ্ধি পেতে পারে।

আমরা যেহেতু এতক্ষণ আলোচনা করেছি কিডনি ভালো আছে কিনা বোঝার উপায় নিয়ে। সেহেতু আমাদের উচিত কিডনির সমস্যা হলে যেসব খাবার এড়িয়ে যাবেন সেসব খাবারের নাম জানা। কিডনির সমস্যা হলে যেসব খাবার এড়িয়ে যাবেন সেসব তালিকা আমি এখন তুলে ধরব। আপনার কিডনির সমস্যা হলে আপনার একটি খাদ্য তালিকা তৈরি করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমি এখন আপনাদেরকে কিডনির সমস্যা হলে যেসব খাবার এড়িয়ে যাবেন সেসব তথ্য তুলে ধরব।

যেসব ফল খাওয়া যাবেনাঃ কিডনির সমস্যা হলে কয়েক ধরনের ফল খাওয়া যাবেনা সেগুলি হল কামরাঙ্গা, আনারস, কলা , আমড়া, লেবু, বড়ই ,পাকা, আম, কাঁঠাল।

বিভিন্ন জাতীয় ডাল বীজ বা শুকনো খাবার খাওয়া যাবেনা। যেমন ডাল,বাদাম কাচু বাদাম, খেজুর এসব শুকনো খাবার খাওয়া যাবেনা। এসব শুকনো যদি খান তাহলে আপনার কিডনির সমস্যা আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। তাই আপনি চেষ্টা করবেন এসব খাবারের থেকে দূরে থাকার।

ডাবের পানি বা নারকেলের তৈরি খাবার আপনাকে খাওয়া বাদ দিতে হবে। আপনার কিডনির যদি সমস্যা থাকে তাহলে আপনার ডাবের পানি এবং নারকেলের তৈরি খাবার খাওয়া যাবেনা। আপনি চেষ্টা করবেন পানি বা নারকেলের তৈরি খাবার খাওয়া বাদ দেয়ার।

আপনার কিটের সমস্যা হলে আপনাকে আরো কিছু খাবার বাদ দিতে হবে সেগুলি হল গরু, খাসির ভেড়া মহিষ মাংস, কলিজা ও মগজ, সামুদ্রিক মাছ, মাছের ডিম, চিংড়ি বাদ দিতে হবে। আপনার কিডনির সমস্যা হলে এসব খাবার খাওয়া বাদ দেওয়া উচিত।

আপনার কি টি সমস্যা থাকলে আপনি যত পারবেন লবণ তৈরি বা লবণ দিয়ে যেসব খাবার তৈরি করা হয় সেসব খাবার বাদ দিবেন। আপনি চেষ্টা করবেন লবণ ছাড়াই কোন তরকারি খেতে কারণ আপনি যদি লবণ তরকারি বেশি করে খান তাহলে আপনার কিডনির সমস্যা আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। তাহলে অবশ্যই বুঝতে পারছেন লবণ আপনার শরীরের আপনার কিডনির জন্য ক্ষতিকারক তাই লবণ তরকারি খাওয়া বাদ দিন। আপনার কিডনির সমস্যা ঠিক হলে আপনি আবার সেই আগের মতন খাবার খেতে পারবেন।

সকল প্রকার ফর্মুলা খাদ্য কোমল প্রাণীয় বাদ দিতে হবে। আপনার কিডনি ভালো রাখার জন্য আপনার কিডনি দ্রুত সুস্থ করার জন্য সকল প্রকার ফর্মুলা খাদ্য কমল পানীয় বাদ দেওয়া উত্তম।

বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ আমরা যেহেতু কিডনি ভালো আছে কিনা বোঝার উপায় সম্পর্কে জেনেছি এজন্য আমাদের উচিত আমাদের কিডনি ভালো রাখার যদি আমাদের কিডনি ভালো না থাকে। আপনাকে অবশ্যই পাসপোর্ট খাবার বাদ দিতে হবে। এবং রান্না টেল এর ব্যবহার কমাতে হবে বা আপনি যদি বাজার থেকে কোন তেল জাতীয় খাবার খেয়ে থাকেন তাহলে সেই খাবার খাওয়া বাদ দিতে হবে।

কিডনি ভালো আছে কিনা বোঝার উপায় সম্পর্কে আমরা জেনেছি আমরা এখন জানবো কিডনি সমস্যা হলে যেসব খাবার খাবেন সে সম্পর্কে। কিডনির সমস্যা হলে যেসব খাবার খাবেন তার তালিকা নিচে দেওয়া হল। কিডনির সমস্যা হলে আপনার খাদ্য পদার্থ গুলি সঠিকভাবে বাছাই করা গুরুত্বপূর্ণ। তাই আমি আপনাদের সেই কথা চিন্তা করে আমি কিছু খাদ্য তালিকা নিচে দিলাম আপনি এসব খাবার খেতে পারবেন এবং আপনার কিডনি ও দ্রুত সুস্থ হবে।

নিরস্তর প্রোটিনঃ পটাশিয়াম এবং ফসফেট সমানে কম খাওয়া উচিত। আপনার কিডনির সমস্যা হলে নিরস্তর প্রোটিন খাদ্য খাওয়া উচিত। নিরস্তার প্রোটিন যেমন মূল ছাগল, মাংস বিশেষজ্ঞ ডাইরি পণ্য থেকে হতে পারে। প্রোটিন একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎপাদন তাই আপনি নিজেই ডাক্তারের সাথে আলোচনা করুন এবং কতটুকু প্রোটিন আপনার জন্য উপযুক্ত তা নির্ধারণ করুন এবং সেই পরিমাণ প্রোটিন খাবেন।

কম পটাশিয়াম খাবারঃ কিডনির সমস্যা থাকলে পটাশিয়াম সম্মিলিত খাবারের মাত্রা মনিটর করতে গুরুত্বপূর্ণ।

কম ফসফেট খাবারঃ আপনার কিডনির সমস্যা হলে অবশ্যই কোন ফসফেট খাওয়ার চেষ্টা করবেন। ফসফেট খাবার যেমন সোডিয়াম ছাড়া দুধ, ডাইরি পূর্ণ, ডার্ক কোলা, চকলেট এবং বিয়ার হতে পারে ফসফেট খাবার।

পর্যাপ্ত পানি পানঃ অবশ্যই আপনাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে। অবশ্যই বিশুদ্ধ পানি খেতে হবে যেখান সেখান থেকে পানি খাওয়া যাবে না। এবং প্রতিদিন পরিমাণ মতো পানি পান করার চেষ্টা করুন। আপনি যত বেশি পানি খাবেন ততই আপনার কিডনির জন্য ভালো।

সব সময় আপনার ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন এবং তাদের পরামর্শ মত আপনার খাদ্য নির্বাচন করুন। আপনি উপরোক্ত খাবার গুলি খেতে পারেন অবশ্যই আপনি যদি এই নিবন্ধনটি ভালোভাবে পড়েন তাহলে বুঝতে পেরেছেন কোন খাবার খাওয়া উচিত এবং কোন ধরনের খাবার আপনার খাওয়া উচিত নয়।

কিডনি ভালো আছে কিনা বোঝার উপায় সম্পর্কে আমরা জেনেছি এবং আমরা আরো চেয়েছি কিডনি সমস্যা হলে কোন ধরনের খাবার খাওয়া উচিত এবং কিডনির সমস্যা হলে কিডনি সমস্যা ভালো করার উপায় এবং কোন কোন খাবার খাওয়া যাবে এবং কোন কোন খাবার খাওয়া যাবেনা সেইসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি। এই বিষয়ে যদি আপনার কোন মতামত থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন কারণ আমরা প্রত্যেকের রিভিউ করি। আমরা এরকম অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রতি দিন আপডেট করে থাকি।

আপনি যদি আমাদের বিভিন্ন ধরনের আপডেট পেতে চান প্রতিদিন তাহলে সবার নিচে লক্ষ্য করুন ইমেইল দেওয়ার একটি থাকা অপশন সেখানে আপনার ইমেইল যে সাবমিট করার পর আমাদের ওয়েবসাইট ইভিভিটিভি ফলো দিয়ে রাখুন তাহলে আমরা প্রতিদিন আপনাকে নতুন নতুন আপডেট পাঠাবো।